May 13, 2025
ওটস একটি কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার, যা ধীরে ধীরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায়। এতে থাকা বিটা-গ্লুকান নামক দ্রবণীয় ফাইবার ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে। সকালে নাস্তার সময় ওটস খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।
সাধারণ আলুর তুলনায় মিষ্টি আলু কম গ্লাইসেমিক হওয়ায় এটি রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ বাড়িয়ে দেয় না। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফাইবার, ভিটামিন এ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে, যা হজম ধীরে করে এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি রুটিন খাদ্য তালিকায় রাখলে ডায়াবেটিস রোগীরা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অনুভব করতে পারেন, ফলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে।
বাদাম, যেমন: আখরোট, বাদাম, কাজু ও পেস্তা – এগুলোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন, যা রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। দিনে এক মুঠো বাদাম খাওয়ার অভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর হতে পারে।
পালং শাক, লাল শাক, কলমি শাকের মতো পাতাজাতীয় সবজিতে ক্যালোরি ও কার্বোহাইড্রেট কম থাকায় সেগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ। এছাড়া এগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
দারুচিনি একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে। দিনে অল্প পরিমাণে দারুচিনি গুঁড়া দুধ, ওটস বা চায়ের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
Visit Website